আজ বৃহস্পতিবার , ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

হালুয়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনঃ প্রবীণে প্রবীণে লড়াই এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স

দাদা নেইতো দাদী আছে- ভোট দিব ধানের শীষে

প্রকাশিতঃ ১১:৫৩ অপরাহ্ণ | ডিসেম্বর ০৪, ২০১৮ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৬১৪ বার

তোফাজ্জেল হোসেন,বাউফল(পটুয়াখালী)সংবাদদাতা: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-২ বাউফল আসনে বিএনপি’র নেতাকর্মীদের মুখে দাদা নেইতো দাদী আছে এই শ্লোগান এখন সর্বত্র শুনা যাচ্ছে। দলের নেতাকর্মীরা মনে করেন মনোনয়নের পর উপজেলা বিএনপি এখন এ আসনটি পনুরুদ্ধারে একাট্রা হয়েছেন। তাই বিএনপির নমিনেশন পাওয়া সাবেক সংসদ সদস্য মো.শহীদুল আলম তালুকদার যিনি এলাকায় সকলের কাছে দাদা হিসেবে অতি পরিচিত তাঁর মনোনয়নপত্র জেলা রির্টানিং কর্মকর্তার বাছাইতে রবিবার আইনী জটিলতায় প্রাথমিক ভাবে বাতিল হলেও বিএনপির দ্বিতীয় অপশনে মনোনয়ন পাওয়া শহীদুল আলম এর সহধর্মীনি সালমা আলম এর মনোনয়ন বৈধ হওয়ায় নেতাকর্মীরা এখন নতুন করে ওই শ্লোগান নিয়ে ভোট যুদ্ধে নেমেছে। এ শ্লোগানটি এখন ব্যাপক ঝড় তুলেছে নির্বাচনি পালে।
আওয়ামী লীগের এ দূর্গে তালুকদারের মজবুত অবস্থান খুঁজতে গিয়ে দেখা গেছে, দীর্ঘ প্রায় ৪৫ বছর পর্যন্ত তিনি এলাকায় রাজনীতি করছেন, রয়েছে ব্যক্তি জনপ্রিয়তা, আঞ্চলিকতার ভোটেও। স্বামী শহিদুলের ওই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারেন সালমা আলম। এমনটাই আভাস পাচ্ছেন এলাকার ভোটারেরা।
কালাইয়া ইউনিয়নের মো. মফিদুল ইসলাম হাওলাদার নামের ওই এলাকার এক আওয়ামী লীগ কর্মী বলেন, ‘আমাদের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপি। ওই দলের সাথেই আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। তালুকদারে হইলে ভোটের ব্যবধান কম বেশীর বিষয়টি দ্বারায়। তাতে কোন সমস্যা নাই আওয়ামী লীগ উন্নয়নের রাজনীতি করে তাই আমাদের বিজয় সুনিশ্চত।’ একই এলাকার বিএনপি কর্মী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আলম দাদায়(তালুকদার)প্রার্থী হইলে ভাল, সে বাদ পড়লে তাঁর স্ত্রী সালমা ভাবি হলেও আমারাই জিতবো।’ সাইদুর রহমান মৃধা নামের ওই এলাকার আরেক বিএনপি কর্মী বলেন, ‘আমাদের এই দুইজন (শহীদুল আলম তালুকদার এবং তাঁর স্ত্রী সালমা আলম) প্রার্থীই এ বছর অনেক ভাল হয়েছে। দল নমিনেশনে ভুল করেনি। আওয়ামী লীগ প্রশাসন দ্বারা ধরণের কারচুপি না করলে আমাদের বিজয় ঠেকানো যাবে না। এ বিজয়ের মাধ্যমে নেত্রীকে জেল থেকে মুক্ত করব।

Shares