আজ সোমবার , ২৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ

সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তার ১৩ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিতঃ ৪:৫৫ অপরাহ্ণ | আগস্ট ৩০, ২০১৮ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৫৯৬ বার

নিজস্ব প্রতিবেদক: সোনালী ব্যাংক রমনা শাখার অর্থ আত্মসাতের একটি মামলায় ওই শাখার সাবেক উপ-হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা শামসুদ্দিন আহাম্মেদ চৌধুরী ওরফে আব্দুল হান্নান চৌধুরীর (পলাতক) ১৩ বছরের কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত।

এছাড়া মামলার অপর দুই আসামি মোকাদ্দেস আলী খাদেম ও সৈয়দ আহাম্মেদ খন্দকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ আগস্ট) ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ মিজানুর রহমান খান এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার নথি সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোজসাজসে ১৯৯০ সালে বিভিন্ন তারিখে ভুয়া জমাদানের মাধ্যমে প্রতারণামূলক ভাবে এক লাখ ৬১ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন।

১৯৯১ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ও ২৬ সেপ্টেম্বর যথাক্রমে এক লাখ টাকা করে মোট দুই লাখ টাকা ক্লিয়ারিং এর মাধ্যমে ব্যাংক হতে বিভিন্ন পর্যায়ে সর্বমোট ৩ লাখ ৬১ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন।

ওই ঘটনায় এজিএম শফিউদ্দিন আহম্মেদ রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। ১৯৯৬ সালের ২১ মে রমনা থানার এসআই আমিনুল ইসলাম আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

পরবর্তীতে ২০০৩ সালের ১ মার্চ আদালত মামলাটি অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন। এরপর তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর পরিদর্শক এসএম আখতার হামিদ ভূঁইয়া মামলাটি তদন্ত করে আদালতে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করেন।

Shares