আজ সোমবার , ৬ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

হালুয়াঘাট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনঃ প্রবীণে প্রবীণে লড়াই এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স

‘টানা ২ দিন ঘুমাতে দেয় নি পুলিশ’

প্রকাশিতঃ ৫:৫৭ অপরাহ্ণ | জুলাই ১৮, ২০১৮ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৩৫২ বার

ডেস্ক রিপোর্টঃ মিয়ানমারে আটক দুই সাংবাদিক তাদের ওপর চালানো পুলিশি নির্মমতার বর্ণনা দিলেন। বললেন, তাদেরকে টানা দু’দিনেরও বেশি সময় ঘুমাতে দেয়া হয় নি। গোপন এক বন্দিশালায় নেয়ার সময় তাদের মাথা কালো কাপড়ে ঢেলে দেয়া হয়েছিল। তারপর যেখানে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানে তাদেরকে বাইরের দুনিয়ার সঙ্গে দু’সপ্তাহ বিচ্ছিন্ন রাখা হয়। উল্লেখ্য, রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতা চালানোর সময় এ নিয়ে রিপোর্ট করছিলেন বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সাংবাদিক ওয়া লোন (৩২) ও কাইওয়া সোয়ে ও (২৮)। তাদের কাছে গোপন ডকুমেন্ট আছে এমন অভিযোগে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।

কিন্তু ওই দুই সাংবাদিক এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। এ বিষয়ে ইয়াঙ্গুনে একটি আদালতে দু’দিন নিজের বক্তব্য উপস্থাপন করেন ওয়া লোন। তিনি বলেন, তাকে গ্রেপ্তার করতে পুলিশ ফাঁদ পাতে। তাদের বিরুদ্ধে গোপন ডকুমেন্ট থাকার যে অভিযোগ পুলিশ করছে সে বিষয়ে তিনি বলেন, পুরো জিজ্ঞাসাবাদের সময় তারা আমার কাছে থাকা গোপন ডকুমেন্টের বিষয়ে কিছু জিজ্ঞেস করে নি। উল্টো তারা প্রশ্ন করেছে রাখাইনের মংডুতে রিপোর্ট করা নিয়ে। সে বিষয়ে তারা তদন্ত করেছে। তিনি আদালতকে বলেছেন, এমন অবস্থায় অনেক ঘন্টা আমাকে ঘুমাতে দেয়া হয় নি। তারা আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই থাকে। এতে আমি নিঃশ্বেষিত হয়ে গিয়েছিলাম। এই দুই সাংবাদিককে গ্রেপ্তারের সময় তারা রাখাইনের ইন ডিন গ্রামে ১০ জন রোহিঙ্গা পুরুষ ও বালককে হত্যার বিষয়ে অনুসন্ধান করছিলেন। ওই ১০ জনকে হত্যা করা হয় মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নৃশংস অভিযানের সময়। সেনাবাহিনীর নৃশংসতায় ৭ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা গত বছর পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। জাতিসংঘ একে জাতি নিধন হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। রয়টার্সের এ দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তাতে তাদের সর্বোচ্চ ১৪ বছরের জেল হতে পারে। তবে তারা নিজেদেরকে নির্দোষ দাবি করেছেন।

Shares