আজ শনিবার , ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ

নারায়ণগঞ্জে এক চিকিৎসক পরিবারে ১৭ জনের করোনা

প্রকাশিতঃ ৮:৩৮ অপরাহ্ণ | এপ্রিল ২৮, ২০২০ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৩৫৯ বার

নারায়ণগঞ্জে এক চিকিৎসক পরিবারে ১৭ জনের করোনা

স্টাফ রিপোর্টারঃ নারায়ণগঞ্জ সিভিল সার্জন কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার পরিবারের ১৭ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। ওই পরিবার ফতুল্লার কুতুবপুর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দেলপাড়ার বাসিন্দা। তবে ওই কর্মকর্তার করোনা পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ এসেছে। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শিল্পী আক্তার নমুনা সংগ্রহের কাজ করছেন। তার পিত্রালয়ের (যৌথ পরিবার) ১৭ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে শিল্পী আক্তারের বাবা, মা, ভাই, বোন, চাচাও রয়েছেন। তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৭৪ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ এবং ১৪ বছর বয়সী এক কিশোরও রয়েছে। তবে শিল্পী আক্তারের নিজের করোনা পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ এসেছে।
যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শিল্পী আক্তার বলেন, সিভিল সার্জন অফিসে তার জন্য খাবার দিয়ে যেতেন তার ছোট ভাই। হঠাৎ ছোট ভাই অসুস্থ হয়ে পড়লে তার করোনা পরীক্ষা করা হয়। গত ২১ এপ্রিল ফলাফলে করোনা পজিটিভ আসে তার। পরিবারের অন্য কারোর কোনো উপসর্গ না থাকলেও সন্দেহবশত গত ২৩ এপ্রিল বাকি ১৬ সদস্যেরও নমুনা সংগ্রহ করা হয়। সাত বছরের এক শিশু ছাড়া পরিবারের ১৭ জনেরই করোনা পজিটিভ আসে।
শিল্পী আক্তার বলেন, আমার বাবার বাড়ির পরিবারের ১৭ জনই করোনা পজিটিভ। তবে তাদের কোনো উপসর্গ নেই। প্রথম ছোট ভাইয়ের পজিটিভ পাওয়াতে বাকিদের পরীক্ষা করিয়েছিলাম। সকলেই বাড়িতে আইসোলেশনে আছে।

Shares