আজ সোমবার , ২৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ

নমুনা না দিয়েও করোনা পজিটিভ!

প্রকাশিতঃ ৯:৩২ অপরাহ্ণ | জুন ২০, ২০২০ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৩৮৯ বার

অনলাইন ডেস্কঃ মাদারীপুর শহরের পাকদী এলাকায় একব্যক্তি করোনা পরীক্ষার নমুনা না দিলেও তিনি পজিটিভ বলে দাবি করছে মাদারীপুর স্বাস্থ্য বিভাগ। এতে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুর পৌরসভার পাকদী এলাকার ইচাহাক হাওলাদারের ছেলে সিদ্দিক হাওলাদার (২২) করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা প্রদান করেননি। তবে মঙ্গলবার তার মোবাইলে এসএমএস আসে সিদ্দিক করোনা পজিটিভ। এ ছাড়াও স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনও তাকে খুঁজতে থাকে। এতে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে সিদ্দিক। তবে স্থানীয়রা হাসপাতালের সিসিটিভির ফুটেজ দেখে প্রকৃত আক্রান্ত ব্যক্তিকে খুঁজে বের করার দাবি জানান তিনি।
সিদ্দিক হাওলাদার বলেন, আমি করোনা পরীক্ষার নমুনা দেইনি। আমি সম্পূর্ণ সুস্থ এবং আমার কোনো উপসর্গ নেই। কেউ হয়তো আমার মোবাইল নাম্বার দিয়ে করোনা পরীক্ষার নমুনা দিয়েছে। এখন প্রশাসনের লোকজন আমাকে খুঁজছে।
সিদ্দিকের বাবা ইচাহাক হাওলাদার বলেন, আমার ছেলে সুস্থ, তার কোনো উপসর্গ নেই। সে করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনাও দেয়নি। কিন্তু স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজন বলছে আমার ছেলের করোনা হয়েছে। আমি দাবি জানাই করোনা পরীক্ষার জন্য আইডি কার্ড বা জন্মনিবন্ধন যেন নেয়া হয়। এটা করা না হলে অনেকেই অন্যের ফোন নম্বর দিয়ে মানুষকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলবে।
মাদারীপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. ইকরাম হোসেন বলেন, এমন হওয়ার সুযোগ নেই। যে পরীক্ষা করেছে তার রিপোর্টই এসেছে।

Shares