আজ সোমবার , ২৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ

রাজশাহী কারাগারের ৫শ’ বন্দি মুক্তি পাচ্ছেন

প্রকাশিতঃ ৪:৫৯ অপরাহ্ণ | এপ্রিল ০৯, ২০২০ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৩০১ বার

৫শ' বন্দি মুক্তি

স্টাফ রিপোর্টারঃ করোনা পরিস্থিতিতে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের ৫০০ বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার জন্য কারা অধিদফতরে সুপারিশ করেছে রাজশাহী কারাগার কর্তৃপক্ষ। সব ঠিক থাকলে আসছে সপ্তাহের শুরুর দিকে মুক্তি পাবে এসব বন্দিরা।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার গিয়াস উদ্দিন।
জেল সুপার জানান, তালিকার বেশিরভাগই সাজাপ্রাপ্ত কয়েদি। কারও কারও সাজার মেয়াদ শেষ। তালিকায় বিচারাধীন মামলার মাত্র ১৬ জন হাজতি রয়েছেন। তারা ৫১ ও ৫৪ ধারায় গ্রেফতার। পুলিশ অধ্যাদেশে গ্রেফতার হওয়া কয়েকজনও রয়েছেন। লঘু অপরাধের মামলায় দীর্ঘদিন ধরেই তারা বন্দি। তবে তালিকায় হত্যা, ধর্ষণ, এসিড মামলার সাজাপ্রাপ্ত কয়েদি বা আসামিদের রাখা হয়নি।তিনি বলেন, ৩০ বছর কারাদণ্ডকে যাবজ্জীবন সাজা ধরা হয়।

কারাগারে কোনো অপরাধে জড়িয়ে না পড়লে ২২ বছরের মতো বন্দি থাকলে যাবজ্জীবন সাজা খাটা শেষ হয়ে যায়। রাজশাহী কারাগারে ১২৮ জন বন্দি আছেন যাদের সাজার মেয়াদ শেষ অথবা ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্দি আছেন। মুক্তির জন্য তালিকায় রাখা হয়েছে তাদের নাম।জেল সুপার আরও বলেন, কারা অধিদফতর আমাদের কাছে তালিকা চেয়েছে। আমরা তালিকা দিয়েছি। সেটি মন্ত্রণালয়ে যাবে। সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিদের মুক্তির ব্যাপারে রাষ্ট্র যেকোনো সময় সিদ্ধান্ত নিতে পারে। কিন্তু বিচারাধীন মামলার হাজতিদের মুক্তি কেবল আদালতেই হতে পারে। সেক্ষেত্রে আদালত বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে তাদের জামিন দিতেও পারেন।
কারা সূত্র জানায়, বর্তমানে কারাগারে বন্দি রয়েছেন প্রায় ৩ হাজার ৪০০। অথচ কারাগারে ধারণক্ষমতা মাত্র ১ হাজার ৪৫০ জন। ধারণক্ষমতার দ্বিগুণের বেশি বন্দিকে ঠাসাঠাসি করে কারাগারে রাখা হচ্ছে। কারাবিধির ৫৬৯ ধারা অনুসারে কোনো বন্দি তার সাজার মেয়াদের দুই-তৃতীয়াংশ খাটলে এবং সেই বন্দির বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ না থাকে তবে সরকার চাইলে বিশেষ সুবিধায় তাকে মুক্তি দিতে পারে। এজন্য রাষ্ট্রপতির কোনো অনুমোদনেরও প্রয়োজন হয় না। তবে তালিকা খতিয়ে দেখার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। এরপর তা প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠানো হয়। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে বন্দিকে মুক্তি দেয়া সম্ভব হয়।

Shares