আজ রবিবার , ২৮শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ

দারিদ্র বিমোচনে আমরা কী করতে পারি?-মাসুম পারভেজ

প্রকাশিতঃ ৫:০০ অপরাহ্ণ | জুন ১৮, ২০২৩ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৭৯ বার

দেশে যাকাত ভিত্তিক গনতন্ত্র চালু করলে দেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত করা যাবে মাত্র কয়েক বছরে। যাকাত একটি আর্থিক ইবাদত।নেছাব পরিমান মাল হলে যাকাত প্রদান করতে হবে। কিন্তু তা প্রদান করতে হবে সঠিক ব্যাক্তিকে এবং সঠিক পন্থায়। আমি ইহা প্রদান সম্পর্কে কিছু কথা বলব।

আমি মনে করি বাংলাদেশের যাকাত প্রদানের ব্যবস্থা যথাযথ নয়। যথাযথ পন্থায় যাকাত প্রদান করতে পারলে সরকারের পক্ষে বাংলাদেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত করতে খুব বেশি সময় লাগবে না।

ধরা যাক আমার মহল্লায় ১০০ জন ব্যক্তি রয়েছে। তাদের মধ্যে ৫০ জন রয়েছে এমন যে যাদের উপর যাকাত ফরজ হয়নি কিন্তু তাদের যাকাতের গ্রহণ করা লাগে না। মানে তারা সচ্ছল। ৩০ জন আছে যারা খুবই দরিদ্র। তাদের জন্য যাকাতের মাল গ্রহণ করা জায়েজ। বাকি রইলো ২০ জন যাদের উপর যাকাত ফরজ।

চাইলে খুব সহজে এ ২০ জন আস্তে আস্তে বাকি ৩০ দরিদ্র মানুষকে সচ্ছল বানাতে পারবে।প্রশ্ন জাগবে কিভাবে? উত্তর টা খুব সহজ, শুধু যাকাত প্রদানে একটু পরিবর্তন আনতে হবে।

সবাই নিজের মন মত শাড়ি লুঙ্গী কিনে একটা লম্বা লাইন ধরে দেওয়া শুরু করে।৩০ জন কে এই শাড়ি লুঙ্গী দিয়ে কি সচ্ছল বানানো সম্ভব? নিশ্চয় না।পরিবর্তন টা এইভাবে আনা দরকার, এই ২০ জন মানুষ আগে একত্রিত হয়ে তাদের যাকাতের মাল একত্রিত করবে। তার পর যদি সমস্ত মাল ওই ৩০ জন মানুষের মধ্য থেকে ৫ জন মানুষকে প্রধান করা হয় তবে সচ্ছলতার একটু আলো দেখবে বলে আমি মনে করি।

এভাবে ৫ জন করে প্রতি বছর সচ্ছলতায় ফিরে আসতে থাকলে মাত্র ৬ বছর লাগবে সবাই সচ্ছল করতে। আর বাংলাদেশকে ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত করতে খুব কম সময় লাগবে। শুধু শাড়ি লুঙ্গী কিনে দিতে থাকলে সাড়া জীবনেও ওরা সচ্ছলতায় পা দিতে পারবে না। আল্লাহ আমাদের তাওফীক দিন।

Shares