আজ বৃহস্পতিবার , ১৮ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ ৯৮ দিন কারাভোগের পর নিজ এলাকায় বিএনপি নেতা প্রিন্সকে সংবর্ধনা

জীবনে ঔষধ লাগেনি! এখনো লবন দিয়া দাঁত মাজি!

প্রকাশিতঃ ৯:১৩ অপরাহ্ণ | জুলাই ১০, ২০১৮ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৪৯৪ বার

রাসীম মোল্লাহঃ জীবনে ঔষধ লাগেনি! এখনো লবন দিয়া দাঁত মাজি। ১১৪ ও ১১০ বছর বয়সের-আছালত ও শের আলী নামে দুই প্রবীণ বৃদ্ধা। শেক আছালতের বাড়ী  ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার খানেপুর গ্রামে। তবে পৃথিবীর আলো দেখেছেন দোহার উপজেলার কাঠালী ঘাটায়। অল্প বয়সে পিতা-মাতা হারান তিনি। তাই চলে আসেন বোনের বাড়ি নবাবগঞ্জে। ইচ্ছা থাকা স্বত্বেও দারিদ্রতার কারণে পড়ালেখা করতে পারেনি আছালাত। প্রায় পুরো জীবনই অন্যের বাড়িতে রাখাল থেকেছেন। এভাবেই জীবন সংগ্রাম করে বেঁচে আছেন তিনি। এক ছেলে ও চার মেয়ে নিয়ে তাঁর সংসার। জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী তার জন্ম ১৯০৪ সালের ১০ অক্টোবর। সে অনুযায়ী বর্তমানে তার বয়স ১১৩ বছর ৯ মাস ২০ দিন। এখনো তিনি দিব্যি চলাফেরা করতে পারেন। নিয়মিত বাড়ির কাছে বাজারে গিয়ে আড্ডা দেন। গত কয়েক বছর আগেও কোদাল দিয়ে জমি চাষ করছেন। তবে এখন কাজ কাম না করলেও সুস্থ্য আছেন। নিয়মিত লবন দিয়ে দাঁত মাঝেন । এখনো প্রায় সবগুলি দাঁত রয়েছে তাঁর । এই বয়সেও কোন ওষুধ খেতে হয় না। চুল দাড়ি অনেকটাই কাঁচা আছে।

অপরদিকে, শের আলী মিয়া হাওলাদার। তার বাড়ি ঝিনাইদহ সদর উপজেলার কুলবাড়িয়া গ্রামে । জাতীয় পরিচয়পত্র মোতাবেক তার বয়স ১১০ বছর। এখনো নিজে ওজু করে ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন তিনি। জীবনে কোনো অসুখ বিসুখ তাকে স্পর্শ করেনি। জীবন সয়াহ্নে এসেও তিনি এক প্রাণবন্ত মানুষ। ভোর সকালে ফজরের নামাজ পড়েই শের আলী মিয়া খেতে চান। সকালে তিনি চিড়ে ও আম খান। এরপর চা খাওয়ার অভ্যাস তার নিয়মিত। দুপুরে যতসামান্য ভাত খান। রাতে ভাতের সাথে দুধ আর মিষ্টি দিতেই হবে। দুধ না দিলে ভাত খান না। রাত জেগে ইবাদত করার অভ্যাস রয়েছে শের আলী মিয়ার। এই বয়সেও কোন ওষুধ খেতে হয় না। চুল দাড়ি অনেকটাই কাঁচা আছে।

Shares