আজ শুক্রবার , ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ ৯৮ দিন কারাভোগের পর নিজ এলাকায় বিএনপি নেতা প্রিন্সকে সংবর্ধনা হালুয়াঘাট ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের মধ্যে হাঁস-মুরগি বিতরণ ইশ্বরগঞ্জে বালু শ্রমিক আজিজুল হত্যার আসামী মাখন আটক শিক্ষার্থীদের বেতন অর্ধেক করে দিতে হবে-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে তেলের দোকানে অগ্নিকান্ড ম্যানেজিং কমিটির, সভাপতির পক্ষ থেকে জিপিএ-৫ পেলেই মিলবে ল্যাপটপ! হালুয়াঘাটে যুগান্তর স্বজন সমাবেশে কেক কাটলেন এমপি ‘সায়েম’ শিক্ষার্থীদেরকে নীতিকথা শোনাতে হবে- ইউএনও নালিতাবাড়ী নালিতাবাড়ী উপজেলা নির্বাচনে আসছেন ‘হাজী মোশারফ’ নালিতাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী ‘হাজী মোশারফ ‘ নালিতাবাড়ী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান হতে চান “হাজী মোশারফ”

বাউফল পল্লীবিদুৎ অফিসে জনবল সংকট, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা

প্রকাশিতঃ ৯:১০ অপরাহ্ণ | ডিসেম্বর ২৩, ২০২০ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ২৪৭ বার

তোফাজ্জেল হোসেন,বাউফল(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি: জনবল কাঠামোর সংকটে ভোগান্তির শিকার হ”েছন পটুয়াখালী পল্লীবিদুৎ সমিতির বাউফল জোনাল অফিসের লক্ষাধিক গ্রাহকরা। এ উপজেলায় সরকার শতভাগ বিদুৎতায়ন করার কার্যক্রম হাতে নেয়ায় গ্রাহক সংখ্যা বেড়েছে। কিন্ত সেই অনুপাতে জনবল কাঠামো বাড়ানো হ”েছ না। পুরাতন জনবল কাঠামো দিয়েই চলছে অতিরিক্ত গ্রাহকদের সেবা কার্যক্রম । ফলে জনবল সংকটে ব্যহত হ”েছ বিদুৎ সেবা।
পল্লীবিদুৎ অফিস সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বাউফল উপজেলায় বিদুতের গ্রাহক সংখ্যা এক লক্ষ ৫ হাজার। এই গ্রাহকদের বিদুৎ সেবা প্রদানে ৪৪ জন লাইন ম্যানের প্রয়োজন হলেও আছে ২৯ জন। অভিযোগ কেন্দ্রের প্রয়োজন ৭ হাজারে ১ জন করে মোট ১৫ টি । সেখানে রয়েছে মাত্র ৪ টি । এজিএম(কম) আছে ১ জন, প্রোকৌশলী আছে ৩ জন । বর্তমানে গ্রাহক সংখ্যা অনুসারে আরো এজিএম(কম) ও প্রোকৌশলী প্রয়োজন যা জনবল কাঠামোতে নেই। বিলিং ও মিটার রিডার প্রয়োজন ৫৭ জন, কিš‘ কাজ করছে ৩৬ জন। এই স্বল্প সংখ্যক জনবল দিয়ে গ্রাহক সেবা প্রদান করতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খেতে হ”েছ পল্লীবিদুৎ কর্তৃপক্ষকে।
পল্লীবিদুতের গ্রাহক বাউফল পৌরসভার হাসপাতাল রোড¯’ হেলথ কেয়ার ডায়াগনিষ্টিক সেন্টার এন্ড ক্লিনিকের ব্যব¯’াপনা পরিচালক মোঃ জলিলুর রহমান বলেন, কারনে অকারনে প্রায়ই বিদুৎ চলে যায়। এরপর আবার ফিরে আসতে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় পাড় হয়ে যায়। এ সময়ে জেনারেটার দিয়ে ডায়াগনষ্টিক ও ক্লিনিকের কার্যক্রম পরিচালনা করতে হয়। যা অনেক ব্যয়বহুল। ফলে ভোগান্তিসহ অর্থনৈতিক লোকসানে পড়তে হ”েছ আমাদের। অথচ এ ব্যাপারে পল্লীবিদুৎ কর্তৃপক্ষ কোন ভুমিকা নি”েছ না বলে মনে হ”েছ।
পটুয়াখালী পল্লীবিদুৎ সমিতির বাউফল জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার(ডিজিএম) এ.কে আজাদ বলেন, শতভাগ বিদুতায়নের ফলে যেভাবে গ্রাহক সংখ্যা বেড়েছে সেই হারে জনবলকাঠামো বাড়েনি। তাই জনবল সংকটে আমারা গ্রাহকদের কাঙ্খিত বিদুৎ সেবা দিতে পারছি না। কোন কারনে বিদুতের সমস্যা দেখা দিলে জনবলের অভাবে বিদুতের লাইন পুনরায় সচল করতে অনেক সময় লেগে যায়। কাঙ্খিত বিদুৎসেবা প্রদান করতে হলে অবশ্যই নতুন করে জনবলকাঠামো বাড়াতে হবে। বিদুতের এই ভোগান্তি নিরসনে জনবল কাঠামো বৃদ্ধি করার জন্য পল্লীবিদুতের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

Shares