আজ বুধবার , ২৪শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ

ময়মনসিংহে রেজিয়া ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকদের গাফিলতিতে ছেলের মৃত্যুর বিচার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

প্রকাশিতঃ ২:২৪ অপরাহ্ণ | অক্টোবর ০৮, ২০২০ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৩৬৬ বার

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: ময়মনসিংহে রেজিয়া ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকদের গাফিলতিতে ছেলের মৃত্যুর বিচার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক অসহায় বিধবা নারী। বৃহস্পতিবার দুপুরে ময়মনসিংহ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আনোয়ার বেগম বলেন, ১লা অক্টোবর তার ৭ বছরের শিশু সাজ্জাদের এপেন্ডিসাইডের ব্যথা উঠলে নগরীর চরপাড়ার ব্রাহ্মপল্লী এলাকার রেজিয়া ক্লিনিকের মালিক হাসানুজ্জামান তার ক্লিনিকে দ্রæত ভর্তি হওয়ার কথা বলেন।
ভর্তি হওয়ার পর ওই রাতেই অপারেশন করতে হবে বলেন ক্লিনিক মালিক হাসানুজ্জামান ও তার স্ত্রী পরিচালক সাবিনা ইয়াসমিন। পরে অপারেশন করেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জন ডিসি বর্মণ ও অজ্ঞানের ডাক্তার টিকে সাহা এবং ডাক্তার প্রীতি রঞ্জন রায়।তাড়াহুড়া করে অপারেশন করে ডাক্তাররা চলে গেলে ছেলের শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকে। তখন ক্লিনিকের লোকজনের সহযোগিতা চাইলে কেউ তাদের সহযোগিতা করেনি। ছেলের খারাপ অবস্থার জন্য তারা কোন দায়ভার নিবেনা বলে ভোর রাতে কর্তৃপক্ষ তাদের ক্লিনিক থেকে বের করে দেয়। পরে ছেলেকে কোলে করে নিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষনা করেন। ছেলে মৃত্যুর বিষয়টি জানাজানি করলে মামলাসহ বড় ধরনের ক্ষতি করা হবে বলেও হুমকী দেয় ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ। দুই ছেলে নিয়েই মানুষের বাড়িতে কাজ করে তার সংসার চলতো। অপারেশনের টাকাও ঋণ করে দিয়ে ছিলেন। ছেলে মারা গেলেও ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ তাদের সহযোগিতা বা শান্তনা দেয়নি। চিকিৎসকদের সাথে যোগাযোগ করলে ছেলের লাশ কাটা ছেড়া করতে হবে বলে, তাই তাড়াতাড়ি দাফন করার কথা বলেন বলে সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন আনোয়ারা বেগম। সংবাদ সম্মেলনে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক ছাড়াও নিহতের স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন।

Shares