আজ শুক্রবার , ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ ৯৮ দিন কারাভোগের পর নিজ এলাকায় বিএনপি নেতা প্রিন্সকে সংবর্ধনা হালুয়াঘাট ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের মধ্যে হাঁস-মুরগি বিতরণ ইশ্বরগঞ্জে বালু শ্রমিক আজিজুল হত্যার আসামী মাখন আটক শিক্ষার্থীদের বেতন অর্ধেক করে দিতে হবে-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে তেলের দোকানে অগ্নিকান্ড ম্যানেজিং কমিটির, সভাপতির পক্ষ থেকে জিপিএ-৫ পেলেই মিলবে ল্যাপটপ! হালুয়াঘাটে যুগান্তর স্বজন সমাবেশে কেক কাটলেন এমপি ‘সায়েম’ শিক্ষার্থীদেরকে নীতিকথা শোনাতে হবে- ইউএনও নালিতাবাড়ী নালিতাবাড়ী উপজেলা নির্বাচনে আসছেন ‘হাজী মোশারফ’ নালিতাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী ‘হাজী মোশারফ ‘ নালিতাবাড়ী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান হতে চান “হাজী মোশারফ”

নমুনা না দিয়েও করোনা পজিটিভ!

প্রকাশিতঃ ৯:৩২ অপরাহ্ণ | জুন ২০, ২০২০ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৩৮১ বার

অনলাইন ডেস্কঃ মাদারীপুর শহরের পাকদী এলাকায় একব্যক্তি করোনা পরীক্ষার নমুনা না দিলেও তিনি পজিটিভ বলে দাবি করছে মাদারীপুর স্বাস্থ্য বিভাগ। এতে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মাদারীপুর পৌরসভার পাকদী এলাকার ইচাহাক হাওলাদারের ছেলে সিদ্দিক হাওলাদার (২২) করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা প্রদান করেননি। তবে মঙ্গলবার তার মোবাইলে এসএমএস আসে সিদ্দিক করোনা পজিটিভ। এ ছাড়াও স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজনও তাকে খুঁজতে থাকে। এতে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে সিদ্দিক। তবে স্থানীয়রা হাসপাতালের সিসিটিভির ফুটেজ দেখে প্রকৃত আক্রান্ত ব্যক্তিকে খুঁজে বের করার দাবি জানান তিনি।
সিদ্দিক হাওলাদার বলেন, আমি করোনা পরীক্ষার নমুনা দেইনি। আমি সম্পূর্ণ সুস্থ এবং আমার কোনো উপসর্গ নেই। কেউ হয়তো আমার মোবাইল নাম্বার দিয়ে করোনা পরীক্ষার নমুনা দিয়েছে। এখন প্রশাসনের লোকজন আমাকে খুঁজছে।
সিদ্দিকের বাবা ইচাহাক হাওলাদার বলেন, আমার ছেলে সুস্থ, তার কোনো উপসর্গ নেই। সে করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনাও দেয়নি। কিন্তু স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজন বলছে আমার ছেলের করোনা হয়েছে। আমি দাবি জানাই করোনা পরীক্ষার জন্য আইডি কার্ড বা জন্মনিবন্ধন যেন নেয়া হয়। এটা করা না হলে অনেকেই অন্যের ফোন নম্বর দিয়ে মানুষকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলবে।
মাদারীপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. ইকরাম হোসেন বলেন, এমন হওয়ার সুযোগ নেই। যে পরীক্ষা করেছে তার রিপোর্টই এসেছে।

Shares