আজ মঙ্গলবার , ১৬ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৩রা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ ৯৮ দিন কারাভোগের পর নিজ এলাকায় বিএনপি নেতা প্রিন্সকে সংবর্ধনা

বাগেরহাটে পথে পড়ে ছিলেন বৃদ্ধ নারী, কাছে যাচ্ছিলেন না কেউ

প্রকাশিতঃ ৯:৫১ অপরাহ্ণ | এপ্রিল ০৬, ২০২০ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৩৪৩ বার

অনলাইন ডেস্কঃ সোমবার বেলা একটা। বাগেরহাট সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) বেলফার হোসেনের মুঠোফোনে একটি ফোন আসে। নম্বরটি দেওয়া হয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের করোনাসংক্রান্ত হটলাইনে। ফোনের অপর প্রান্ত থেকে জানানো হয়, শহরের দড়াটানা সেতুর কাছে কে বা কারা এক বৃদ্ধ নারীকে ফেলে রেখে গেছে। করোনা সন্দেহে কেউ তাঁর কাছে যাচ্ছিলেন না। এ খবর পেয়ে হাসপাতাল থেকে পাঠানো হয় অ্যাম্বুলেন্স। কিন্তু অ্যাম্বুলেন্সে ওই নারীকে তুলে দিতে কেউ এগিয়ে আসেননি। পরে চিকিৎসক ও হাসপাতালের কর্মীরা সেখানে গেলে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়। তিনি নিজের নাম-পরিচয় বলতে পারছেন না। তাঁর বয়স আনুমানিক ৬০ বছর। স্থানীয়দের ধারণা, ওই নারী মানসিক ভারসাম্যহীন।
আরএমও বেলফার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা সেখানে গিয়ে বৃদ্ধাকে পড়ে থাকতে দেখি। স্থানীয়রা জানান কয়েক দিন ধরে তিনি ওই এলাকায় ঘোরাফেরা করছিলেন। দুর্বল হয়ে সেখানে পড়ে ছিলেন। ঠিকমতো কথাবার্তাও বলতে পারছিলেন না। খাওয়া–দাওয়া না করতে করতে হয়তো তিনি দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন। কন্ট্রোল রুমের নম্বরে ফোন পেয়ে প্রথমে অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো হয়। কিন্তু করোনায় আক্রান্ত সন্দেহে কেউ এগিয়ে যাচ্ছিলেন না। পরে আমরা হাসপাতাল থেকে গিয়ে ওই বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসি।’ তিনি আরও বলেন, ওই বৃদ্ধ নারী শারীরিকভাবে দুর্বল। ঠিকমতো কথা বলতে পারছেন না। তবে জ্বর বা করোনার উপসর্গ নেই। তাই আইসোলেশন ওয়ার্ডে নেওয়া হয়নি। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে

Shares