আজ বুধবার , ২২শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

শেরপুরে হেযবুত তাওহীদের সংবাদ সম্মেলন হালুয়াঘাটে পৌরসভা নির্বাচনে ১২১৩ ভোটের ব্যবধানে ‘খুররম’ বিজয়ী নগদে হোল্ডিং টেক্স পরিশোধে নালিতাবাড়ীতে উদ্যোক্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা বাউফলে জমি নিয়ে বিরোধ, সংঘর্ষ। আহত ১০ ভূমিহীন মুক্ত করতে নালিতাবাড়ীতে টাস্কফোর্সের সভা সেঁজুতি মাদার্স ক্লাবের নারী দিবস পালিত পথরোধ করে মারধর, টাকা ছিনতাই পুলিশ মেমোরিয়াল ডে উপলক্ষে সার্জেন্ট আহাদ স্বরণে নালিতাবাড়ীতে আলোচনা সভা নালিতাবাড়ীতে চিত্র প্রদর্শনী উদ্ভোধন শেখ হাসিনা দেশের চেহেরা পাল্টে দিয়েছে-মতিয়া চৌধুরী পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন নালিতাবাড়ী প্রেসক্লাবের প্রয়াত সাবেক সাধারণ সম্পাদক স্বরণে দোয়া নকলা প্রেসক্লাবে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির আবেদন আহবান ঋতুরাজ বসন্ত বরণে সেঁজুতি বিদ্যানিকেতনের শিক্ষার্থীরা নালিতাবাড়ীতে চুরির অভিযোগে কিশোর নির্যাতন

বাউফলে ভূমি কর্মকর্তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে ভূমি কার্যালয়ের জমি দখলের চেষ্টা

প্রকাশিতঃ ১১:৪৫ অপরাহ্ণ | ডিসেম্বর ০৪, ২০১৮ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৭৪৫ বার

তোফাজ্জেল হোসেন, বাউফল (পটুয়াখালী) সংবাদদাতা: সরকারি নীতিমালা উপেক্ষা করে পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা ভূমি কার্যালয়ের এক কর্মকর্তার ভাই মো. ইদ্রিস মোল্লার নামে ভূমি কার্যালয়ের সম্মুখ ভাগের জমি বন্দোবস্তোর নামে দখলের চেষ্টা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই জমিতে সরকারিভাবে নির্মাণাধীন সীমানা দেয়াল নির্মাণে বাঁধা দিচ্ছেন তিনি। এ ঘটনায় ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা অজ্ঞাত ব্যক্তির নামে বাউফল থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
ভূমি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি ভূমি কার্যালয়ের সামনে দরপত্রের মাধ্যমে ভবন ও সীমানা প্রাচীরের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। তখন ভবনের সীমানা দেয়ালের নির্মাণ কাজে বাধা দেয় ইদ্রিস মোল্লা ও তাঁর লোকজন।পরবর্তীতে একদিন রাতের বেলা ওই সীমানা দেয়ালের পাঁচটি পিলার (খুটি) ভেঙে ফেলা হয়।
অভিযোগ রয়েছে,তৎকালীন উপজেলা রাজস্ব কর্মকর্তার সাক্ষর জাল করে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে নিজের ভাইয়ের নামে ভূমি কার্যালয়ের জমি বন্দোবন্তো নেওয়ার অপচেষ্টা করেছেন আবদুল কাদের মোল্লা। এছাড়াও এর আগে তাঁর বাবার নামে ভূমি কার্যালয়-সংলগ্ন উত্তর পাশে সরকারি খাস খতিয়ানের ১৫ শতাংশ জমি বন্দোবস্তো পাইয়ে দেন। ওই জমিতে তিনটি ঘর নির্মাণ করে তাঁর দুইভাইসহ তাঁদের স্বজনেরা বসবাস করছেন।
আবদুল কাদের মোল্লা বলেন,‘উপজেলা রাজস্ব কর্মকর্তা মহোদয়ের সাক্ষর জাল করা হয়নি। আড়াই শতাংশ জমি তাঁর ভাইয়ের নামে ও ১৫ শতাংশ জমি তাঁর বাবার নামে নিয়ম মেনেই বন্দোবস্ত দেওয়া হয়েছে। সেলামি নেওয়া হলেও নিবন্ধন করে দেওয়া হয়নি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পিজুস চন্দ্র দে বলেন,‘মামলা সংক্রান্ত কোনো কাগজ তিনি পাননি । খুব শিগগির সীমানা দেয়ালের কাজ শেষ করা হবে।’

Shares