আজ মঙ্গলবার , ২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ

একটা শক্তিশালী প্রতিপক্ষের চক্রান্ত চলছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিতঃ ৬:০৩ অপরাহ্ণ | অক্টোবর ০১, ২০১৮ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৪০৮ বার

অনলাইন ডেস্কঃ একটা শক্তিশালী প্রতিপক্ষের চক্রান্ত চলছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলেছেন, আমাদের একটা শক্তিশালী প্রতিপক্ষ আছে। তাদের চক্রান্ত অনবরত চলছে। তারা জানে, তারা ভোটের রাজনীতি পারবে না। কিন্তু ক্ষমতার লোভ আছে। তাই একাত্তরের পরাজিত শক্তির সঙ্গেই হাত মেলায়, খুনি-ঘাতকদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সারাক্ষণ আমাদের বিরুদ্ধে লেগে থাকে। আজ সকালে জাতিসংঘ সফর শেষে দেশে ফিরে গণভবনে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালে গভীর চক্রান্ত করে আমাদের আসতে দেয়নি এবং ১৯৯১ সালে এই চক্রান্ত আমার দলের ভিতরেও ছিল বাইরেও ছিল। দলের ভিতর চক্রান্তটা কোথায়? যাই হোক, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসুক আমি যেন কিছু না হতে পারি।
ওটা করতে গিয়ে এমন এমন প্রার্থীদের বেছে নেয়া হল যারা জিতে আসতে পারেনি। আর যাদের আমরা মনোনয়ন দেই নাই। দিলে যারা জিততো তাদের তারা লুফে নিতো, এরকম বহু ঘটনা ও অভিজ্ঞতা আমি বলছি এবং বহু আছে।

১৯৭৫ এর ঘাতকের দল, ৭১’র পরাজিত শক্তি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে শক্তি চক্রান্ত করে ১৫ই আগস্ট ঘটালো এদেশে। যে শক্তি বারবার আঘাত হেনেছে। শুধু ২১ আগস্ট না, ’৮৮ সালে ২৪শে জানুয়ারি বা ৮১ সাল থেকে আমি বাংলাদেশে পা দেয়ার পর থেকেই একের পর এক যে ঘটনাগুলি ঘটেছে, তার পেছনে তারা রয়েছে।

এতো ষড়যন্ত্র ও হত্যাচেষ্টার পরও নিজের বেঁচে যাওয়ার বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আল্লাহর ইচ্ছা ছিল বোধহয় সেজন্য বাঁচিয়ে রেখেছে। কিন্তু ওই রকম বারবার মৃত্যুকে মুখোমুখি নিয়ে চলা, এটা অনেকেই চলতেও পারে না। সে সাহসও পায় না। সেভাবে করতেও পারে না। তারপর আবার আন্তর্জাতিক চক্রান্ত মোকাবিলা করতে হয়েছে। কারণ আমাদের দেশে একটা শ্রেণি; ৭১ সালে যারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে জড়িত, তারা তো রয়ে গেছে। তাদের বংশধর তো রয়ে গেছে। তাদের চক্রান্ত তো অনবরত চলছে এবং তারা করেই যাচ্ছে। সেখান থেকে একটা শ্রেণি গড়ে উঠেছে, তারা জানেই যে তারা ভোটের রাজনীতি পারবে না। তারা জানে যে তারা দল করতে পারে না। তারা মাঠে যেতে পারে না। কিন্তু ক্ষমতার লোভ তাদের। এই ক্ষমতার লোভে একাত্তরের পরাজিত শক্তির সঙ্গেই তারা হাত মেলায়, খুনিদের সাথে ঘাতকের সঙ্গে হাত মেলায় এবং তারা কিন্তু সারাক্ষণ আমাদের বিরুদ্ধে লেগেই থাকে। সেটা আমাদের সব সময় মাথায় রাখতে হবে বলে সতর্ক করেন প্রধানমন্ত্রী।

Shares