আজ শনিবার , ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ ৯৮ দিন কারাভোগের পর নিজ এলাকায় বিএনপি নেতা প্রিন্সকে সংবর্ধনা

হালুয়াঘাটে ঘর নেই, ছাত্র নেই তবুও প্রতিষ্ঠান! অভিযোগ দায়ের

প্রকাশিতঃ ৩:২৭ অপরাহ্ণ | আগস্ট ২৮, ২০১৮ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৭৭৭ বার

ওমর ফারুক সুমনঃ হালুয়াঘাট উপজেলার ৯নং ধারা ইউনিয়নের নাম সর্বস্ব বীরগুছিনা স্বতন্ত্র এবতেদায়ী প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভুঁয়া ছাত্র সাজিয়ে সমাপনী পরীক্ষায় অংশ্রগ্রহণ দেখানোর অভিযোগ এনে হালুয়াঘাট প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বরাবরে ফের অভিযোগ দায়ের করেছেন এলাকাবাসীর পক্ষে মোঃ আসাদুল্লাহ আসাদ নামে এক সচেতন যুবক। পরে অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে তদন্ত করতে যান হালুয়াঘাট প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সহকারী শিক্ষা অফিসার (এটিইও) মোঃ মোশারফ হোসেন। এই বিষয়ে মোশারফ হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সরেজমিনে মাদ্রাসাটি দদন্ত করতে গিয়েছিলাম। মূলত এই নামে কোন মাদ্রাসার কার্যক্রম নেই। তিনি বলেন, এই প্রতিষ্ঠানের নামে যদি কেউ বিল ভাতাদি উত্তোলন করে থাকে তা অবৈধ পন্থায় উত্তোলন করতে পারে। আমি যতদূর শুনেছি বীর গুছিনার নামে বিল উত্তোলন স্থগিত রয়েছে। বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, বীরগুছিনা গ্রামে এই নামে একসময় একটি প্রতিষ্ঠান চালু ছিলো। পরে সরকার তাদেরকে বিল না দেয়ায় কার্যক্রম স্থগিত করে যে যার মতো বিভিন্ন কাজে লেগে যায়।পরে এখানে একটি কওমী মাদ্রাসা চালু হয়। বর্তমানে কওমী মাদ্রাসায় চালু রয়েছে। এরপর যখন শুনা যাচ্ছে সরকার বিল ভাতাদি দেয়ার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তখন প্রধান শিক্ষক দাবীদার বিল্লাল হোসেন দৌড়ঝাঁপ শুরু করে দেয়। বিভিন্ন কৌশলে জালিয়াতির আশ্রয় নিতেও দেখা যায় তাকে। কখনো অন্য প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্র এনে বীরগুছিনার নামে ছাত্র দেখায়। কখনো প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে সমাপনী পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের জন্যে ছাত্রের তালিকা জমা দেয়। আবার ব্যাংক থেকে বিলও উত্তোলন করে। অভিযোগকারী আসাদুল্লাহ আসাদ বলেন, বীরগুছিনা স্বতন্ত্র এবতেদায়ীর নামে কোন জায়গা নেই। প্রধান শিক্ষক বিল্লাল হোসেন একটি ভুঁয়া দলিল সাজিয়ে বীরগুছিনা নামে প্রতিষ্ঠানের দাবী করে আসছে। আমি মামলা দায়ের করলে জাল দলিল তা প্রমানিত হয়েছে।###

Shares