আজ শনিবার , ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ ৯৮ দিন কারাভোগের পর নিজ এলাকায় বিএনপি নেতা প্রিন্সকে সংবর্ধনা

টয়লেট, হাত ধোয়ার ব্যবস্থা নেই বিশ্বের অর্ধেক স্কুলে

প্রকাশিতঃ ২:৩০ অপরাহ্ণ | আগস্ট ২৮, ২০১৮ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ৪০৭ বার

নিজস্ব প্রতিবেদক: সুপেয় পানি, টয়লেট ও ভদ্রোচিত হাত-মুখ ধোয়ার ব্যবস্থা নেই বিশ্বের অর্ধেক স্কুলে। এর ফলে স্কুলগামী প্রায় ৯০ কোটি শিশু-কিশোরই মৌলিক স্বাস্থ্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এতে গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছে শিক্ষার্থীরা। বিশেষ করে মেয়ে শিক্ষার্থীরা। এমনকি পড়াশোনার পাঠ চুকাতে বাধ্য হচ্ছে তাদের অনেকেই।

ভয়াবহ এসব তথ্য উঠে এসেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ইউনিসেফের যৌথ এক গবেষণা রিপোর্টে। স্কুলে ছাত্রছাত্রীদের সুপেয় পানি পান ও টয়লেট সুবিধা নিয়ে গবেষণাটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। সোমবার (২৭ আগস্ট) রিপোর্টটি প্রকাশ করা হয়।

রিপোর্টে বলা হয়, বিশ্বের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ প্রাথমিক স্কুল ও মাধ্যমিক স্কুলেই নিরাপদ ও সুপেয়ে পানির ব্যবস্থা নেই। ২০ শতাংশ স্কুলে আদৌ কোনো নিরাপদ পানির ব্যবস্থা নেই। ফলে ৫৭ কোটি শিশু-কিশোর স্বাস্থ্যগতভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।

স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট সুবিধা পায় না প্রায় ৬২ কোটি ছাত্রছাত্রী। এছাড়া প্রায় ৯০ কোটি শিক্ষার্থী টয়লেট ব্যবহারের পর সঠিকভাবে হাত ধোয়ার সুবিধা তথা সাবান পায় না। স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেটের অভাবে স্কুলে যেতে চায় না ছাত্রছাত্রীরা। এসব কারণে বিশেষ করে মেয়ে শিশুদের ক্ষেত্রে স্কুলে যাওয়ার হার কমে যাচ্ছে।

গবেষণার ফল ও পরিসংখ্যানের মাধ্যমে বিশ্বের নীতিনির্ধারকদের গুরুত্বপূর্ণ বার্তা ও হুশিয়ারি দিয়েছেন গবেষকরা। গবেষণা প্রকল্পের প্রধান গবেষক ও সমন্বয়ক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা ড. রিক জনসন বলেন, এসব মৌলিক সুবিধা ছাড়া ভালো মানের শেখার পরিবেশ অসম্ভব। স্কুলে যদি টয়লেট না থাকে, শিশুরা সেখানে না-ও যেতে পারে। তারপরও যখন তারা স্কুলে যাচ্ছে, তা একরকম বাধ্য হয়েই যাচ্ছে।

জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন কর্মসূচির অধীনে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রত্যেক শিশুর জন্য মানসম্মত শিক্ষা ও সবার জন্য স্বাস্থ্য সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছেন বিশ্বনেতারা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ইউনিসেফের রিপোর্ট মতে, সেসব প্রতিশ্রুতি খাতা আর কলমেই সীমাবদ্ধ রয়েছে।

সূত্র-খবর টেলিগ্রাফ।

Shares