আজ বৃহস্পতিবার , ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |

শিরোনাম

এম্বুলেন্সে করে মাদক পাচারকালে ২৪০ বোতল ভারতীয় মদসহ একজন আটক এমপি মাহমুদুল হক সায়েমকে সি.আই.পি শামিমের সংবর্ধনা হালুয়াঘাটে ঈদে বাড়ি ফেরার পথে লাশ হল স্বামীসহ অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হালুয়াঘাটের স্থলবন্দর দিয়ে ২৭টি পণ্যের আমদানী রপ্তানীর পরিকল্পনা-এমপি সায়েম হালুয়াঘাটে ২৭ হাজার দুস্থ অসহায় পাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার ১৩ বছর পর পদত্যাগ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হালুয়াঘাটে ফেইসবুক গ্রুপে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত প্রতিযোগিতা। পুরস্কার বিতরণ ‘কৃষ্ণনগরের কৃষ্ণকেশীর ‘বেহিসেবি রঙ.. হিমাদ্রিশেখর সরকার হালুয়াঘাট থেকে ফুলপুর পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা নির্মাণসহ সড়ানো হচ্ছে অস্থায়ী বাস কাউন্টার জনগণের অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে থাকবে-প্রিন্স ডামি নির্বাচন করে গণতন্ত্রকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ-প্রিন্স বাজারে পণ্যের অগ্নিমূল্যের তাপ তাদের গায়ে লাগেনা-প্রিন্স নালিতাবাড়ীতে প্রেসক্লাবের নির্বাচন, সভাপতি সোহেল সম্পাদক মনির গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন অব্যাহত থাকবে-বিএনপি নেতা প্রিন্স হালুয়াঘাটে বিএনপি নেতা প্রিন্স’র লিফলেট বিতরণ

হালুয়াঘাটে এক বিদ্যালয়ে দুই প্রধান শিক্ষক! পড়ালেখায় বিঘ্ন

প্রকাশিতঃ ১:৩৫ অপরাহ্ণ | আগস্ট ২০, ২০১৮ । এই নিউজটি পড়া হয়েছেঃ ১,৩৬২ বার

ওমর ফারুক সুমনঃ

ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলার জুগলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে মোছাঃ তাহমিনা খাতুন ও বনানী পাল নামে দুইজন দায়িত্ব পালন করে আসছেন। যে কারনে বিদ্যালয়ে লেখাপড়ার মান বিঘ্নিত হচ্ছে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন। গতকাল সরেজমিনে বিদ্যালয় পরিদর্শন করতে গেলে  দুইজনকেই বিদ্যালয়ে উপস্থিত পাওয়া যায়। দেখা যায়, প্রধান শিক্ষক দাবীদার দুজনই আলাদা আলাদা শিক্ষক হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে চলছেন।একইসাথে দুইজনই নিজেদেরকে বৈধ প্রধান শিক্ষক বলে দাবী করে আসছেন। কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক তাহমিনা খাতুনের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, তিনি গত ২৩ এপ্রিল অফিস আদেশ মূলেই অত্র বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেছেন। বৈধতার প্রশ্নে তার শতভাগ প্রমান রয়েছে। অপরদিকে প্রধান শিক্ষক বনানী পাল বলেন, তিনিও অফিস আদেশ মূলেই এই বিদ্যালয়ে গত ১২ মে তারিখে যোগদান করেছেন। পরবর্তীতে দুইজনের আদেশই স্থগিত করেছেন বলে জানান। তিনি বলেন,  এই বিষয়ে সুরাহা কর্তৃপক্ষই দিবেন।আমাকে এই বিদ্যালয়ে থাকার অনুমতি দিয়েছেন, এমনকি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকেও ডিডি স্যার ফোন করে বলে দিয়েছেন বলে জানান। জানা যায়, প্রাথমিক শিক্ষার বিভাগীয় উপপরিচালক ইন্দু ভূষন দেব গত ২ আগষ্ট স্বাক্ষরিত চিঠিতে তাহমিনা খাতুন ও বনানী পাল দুইজনেরই পদায়ন আদেশ স্থগিত করেছেন। যে কারনে এই মুহুর্তে দুজনের মাঝে কেউই অত্র জুগলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বৈধ প্রধান শিক্ষন নন বলে জানা যায়। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মুখলেছুর রহমান মজনু বলেন, প্রথমে অর্ডার হয় তাহমিনার। পরে আবার বনানীরও অর্ডার হয়। দুইজনই বর্তমানে বিদ্যালয়ে আসেন। তিনি এর সুরাহা চান। এলাকাবাসীর দাবী, অনতিবিলম্বে এই সমস্যার সমাধান করে বিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনা। এই বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হোসাইন মোহাম্মদ ফারুক বলেন, এই ঘটনাটি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অবগত আছেন। খুব শীগ্রই একটা সমাধান তারা গ্রহণ করবেন বলে জানান।

 

 

Shares